Sample sequence for Woven fabric

Sample sequence for Woven fabric

1.       Proto Sample /  Development Sample

2.       CS (Commercial Sample) / Ad. Sample/Sales Sample

3.       APS (Fit) Sample èWill send to buyer ends.

4.       Size set sample

5.       APS finish sample (All actual) è Will send to buyer ends.

6.       FTL (Finish Tolerance Limit Sample) è Will send to buyer ends.

7.       ASOPCR sample è Will send to buyer ends.

8.       Lab test sample è Will send to buyer ends.

9.       FOP sample è Will send to buyer ends.

গার্মেন্টস স্যাম্পল এবং তার প্রকারভেদ

মার্চেন্ডাইজিং এ যেই শব্দটা সবচেয়ে বেশিবার শুনবেন তা হচ্ছে Sample। কারণে অকারণে ইচ্ছায় অনিচ্ছায় আপনার চারপাশে এই শব্দটাই সারাক্ষণ ঘুরবে আর তার সাথে সাথে আপনাকে ব্যতিব্যস্ত রাখবে। আর ট্রেইনিদের ক্ষেত্রে সর্বপ্রথম যেই Responsibility বর্তায় তা হচ্ছে Sample Follow Up. আসুন জেনে নেওয়া যাক Sample কি আর Sample কত প্রকার হতে পারে।

খাটিঁ বাংলা ভাষায় স্যাম্পল মানে হচ্ছে নমুনা। অর্থাৎ বড় কোন অংশের Miniature Version অথবা কোন অংশবিশেষ হচ্ছে স্যাম্পল। স্যাম্পলের পুথিগত কোন সংজ্ঞা আমার জানা নেই। আমার মতে কোন একটা গার্মেন্টের সরাসরি বৃহৎ উৎপাদনে (Bulk Production) যাওয়ার আগে বিভিন্ন বায়ারের বিভিন্ন চাহিদা অনুযায়ী নির্দিষ্ট উদ্দেশ্যে যে সকল নমুনা গার্মেন্ট বায়ারের অনুমোদনের (Approval এর) জন্য বানানো এবং পাঠানো হয় তাকে স্যাম্পল বলে। বায়ার এমনি এমনি আপনাকে কোন একটা অর্ডার Confirm করবে না। Order Confirm হওয়ার আগে এবং পরে নির্দিষ্ট কয়েক প্রকার স্যাম্পল বায়ার কর্তৃক Approve হলেই আপনি Bulk Production করতে পারবেন এবং গার্মেন্টস Shipment করতে পারবেন। আগেই বলেছি বিভিন্ন বায়ারের Requirements অনুযায়ী স্যাম্পল অনেক প্রকার হতে পারে। তার মাঝ থেকে আসুন কিছু Common Sample সম্পর্কে জেনে নেই -

১) Proto/Development Sample :

যে কোন নতুন Style এর Development আসলে বায়ার ঐ Style এর Sketch,  measurements sheet & Trim sheet /BOM(Bills of Material)  দেয়। সে  অনুযায়ী প্রথম  যেই স্যাম্পল পাঠানো হয় তাকে Proto/Development Sample বলে। এই স্যাম্পলের প্রধান উদ্দেশ্য হচ্ছে Garments এর Styling এবং তার পাশাপাশি যেই Vendor কে এই Development দেওয়া হলো তাদের Workmanship অর্থাৎ তারা আসলে কতটুকু ভালোভাবে গার্মেন্ট Sewing এবং Wash করতে পারে তা দেখা হয়। এই স্যাম্পলের উপর ভিত্তি করে বায়ার Comment করে এবং সেই অনুযায়ী পরবর্তীতে আবার স্যাম্পল পাঠাতে হয়।

২) Wash Down Sample: 

এই স্যাম্পলের প্রধান উদ্দেশ্য হচ্ছে গার্মেন্টের ওয়াশ দেখা। বিশেহ করে ডেনিমের ক্ষেত্রে বায়ার একই রকম ফ্যাব্রিকের উপর বিভিন্ন রকম ওয়াশ দেখতে চায়। সেজন্যই এই স্যাম্পল বানানো হয়।

৩) Fit Sample: 

নাম শুনেই অনেকটা বুঝা যাচ্ছে এই স্যাম্পলের কাজ কি হতে পারে । এই স্যাম্পলের কাজ হচ্ছে গার্মেন্টের Fit Approval নেওয়া অর্থাৎ গার্মেন্টটা ঠিকমতো ফিটিং অনুযায়ী বানানো হচ্ছে কিনা তা চেক করা। একটা স্টাইলে অনেকগুলো সাইজ থাকে। সব সাইজের জন্য ফিট স্যাম্পল বানাতে হয় না। এক্ষত্রে নির্দিষ্ট একটি কিংবা দুইটি সাইজের স্যাম্পল বানিয়ে বায়ারে কাছ থেকে এপ্রোভাল নেওয়া লাগে।আর ফিট স্যাম্পল এপ্রোভড হয়ে গেলে সে অনুযায়ী গ্রেডিং করে বাকি স্যাম্পলগুলোর ফিটিং ঠিক করা হয়।

৪) Advertising Sample: 

সাধারনত একটা স্টাইল মার্কেটে আসার দুই-আড়াইমা আগে থেকেই বায়ার তাদের ওয়েবসাইটে এবং অনলাইন শপগুলোতে সে স্টাইলের promotion করে। এগুলো সাধারনত মডেলরা পরে Photo shoot করে।

৫) SMS Sample (Sales Man Sample):

এই স্যাম্পলগুলোও Promotional Purpose এ করা হয়। তবে SMS Sample এর ক্ষত্রে যা করা হয় তা  হচ্ছে অর্ডার কনফার্ম করার আগে বিভিন্ন স্টাইলের স্যাম্পল বায়ার তাদের স্টোরগুলোতে প্রেজেন্ট করে কাস্টমারদের Feedback যাচাই করে এবং সে অনুযায়ী ভালো Feedback পাওয়া স্টাইলগুলোর অর্ডার কনফার্ম করে।

৬) PP(Pre-Production) Sample: 

কোন একটা স্টাইলের প্রডাকশন শুরু হওয়ার আগে ফিট এপ্রোভড পাওয়া মেজারমেন্ট দিয়ে এপ্রোভাল পাওয়া এবং বুকিং দিয়ে আনানো ফেব্রিক এবং ট্রিমস দিয়ে স্যাম্পল Make করে Approve Wash Down স্যাম্পল অনুযায়ী ওয়াশ করে যে স্যাম্পল এপ্রোভালের জন্য বানানো হয় তাকে PP Sample বলে । এই স্যাম্পল বানানোর উদ্দেশ্য হচ্ছে এটা নিশ্চিত হওয়া যে Bulk production এ সবকিছু বায়ারের Requirement অনুযায়ী হবে।

৭)Size Set Sample: 

এই স্যাম্পল সাধারনত PP Sample Approved হওয়ার পর এবং Bulk Cutting শুরু করার আগে বানানো হয়। যেহেতু শুধু নির্দিষ্ট দুই একটা সাইজের উপর PP Sample করা হয় তাই সব সাইজের মেজারমেন্ট ঠিক আছে কিনা তা চেক করার জন্য সব সাইজের স্যাম্পল বানিয়ে মেজারমেন্ট এবং প্যাটার্ন Adjustment Check করা হয়।

৮) TOP (Top of The Production) Sample: 

প্রডাকশন শুর করার পর সবকিছু ঠিকঠাক আছে কিনা তা চেক করার জন্য বায়ার যেই স্যাম্পল চায় তাকে TOP Sample বলে। এটা সাধারণত Production শুরু হউয়ার কয়েক দিনের মাঝেই বায়ারের কাছে পাঠানো হয়। 

৯) GPT (Garment Package Test) Sample:

যে কোন বায়ারেরই Order Shipment করার আগে International Third Party Testing Lab এ Bulk Production থেকে কিছু স্যাম্পল এনে আগে টেস্ট করে চেক করে নেওয়া হয় যে, যেই Garment Shipment করা হবে তা আসলে Physical Strength, Chemical Behavior, Safety এবং যেই দেশে shipment করা হবে সেদেশের ল এবং সেই বায়ারের বিভিন্ন প্যারামিটার অনুযায়ী ঠিক আছে কিনা। একে GPT Sample বলে।

এছাড়াও আরো বিভিন্ন বায়ারের Requirement অনুযায়ী বিভিন্ন নামে বিভিন্ন প্রকার স্যাম্পল আছে।

আজ এ পর্যন্তই । তবে এ যাওয়াই শেষ যাওয়া নয়। সামনে ইনশা’আল্লাহ দেখা হবে নতুন কোন পর্ব নিয়ে আপনাদের মাঝে। তার আগ পর্যন্ত ভালো থাকুন, নিজে জানার জন্য, নিজের অভিজ্ঞতা থেকে অন্যকে জানানোর জন্য Merchandising School এর সাথেই থাকুন। আল্লাহ হাফেজ। 

Read More »

20 Woven Fabric Defects with Pictures.

Introduction:--

In textile industry, woven fabrics are produced by interlacing warp and weft yarn. Faulty woven fabrics hampers the total quality of woven garments such as shirt, pant, trouser, jacket etc. As a textile engineer you should know about the major woven fabric faults which produced during woven fabric manufacturing. As its importance this article has shown those woven fabric faults with their images.

Major Defects Found in Woven Fabric:

Various types of faults found in woven fabric has mentioned in the below:

1. Bad selvedge,
2. Broken ends or warp,
3. Broken picks or weft,
4. Loose warp,
5. Loose weft or snarl,
6. Double end,
7. Tight end,
8. Float of warp,
9. Wrong end color,
10. Miss pick,
11. Double pick,
12. Weft bar,
13. Ball,
14. Hole,
15. Oil spot,
16. Tails out,
17. Temple mark,
18. Reed mark,
19. Slub,
20. Thick and thin place.

All the above woven fabric faults have explained in the following:

1. Bad or defective selvedge:

Bad selvedge in woven fabric due to the faulty weaving. Here, warp ends being set too far apart for the thickness of the yarn or in finished fabric.

Defective selvedge

2. Broken ends or warp:

A defect in the woven fabric caused by a warp yarn that was broken during weaving or finishing.

Broken ends

3. Broken picks or weft:

A filling yarn that is broken in the weaving of fabric.

Broken picks

4. Loose warp:

This type of fault is produced in woven fabric when the tension of warp yarn is slow.

Loose-warp

5. Loose weft or snarl:

It is produced in woven fabric due to the looseness of filling yarn.

Loose weft

6. Double ends:

This kind of fault is produced in woven fabric when the two ends of warp sticks get together after sizing.

Double ends

7. Tight ends:

If the tension of warp yarn is more than the other ends present in the loom then this type of fault is produced in woven fabric.

Tight ends

8. Float of warp:

If someone pulls the fabric together the cloth roller intentionally or unintentionally then this kind of defect is produced in woven fabric.

Float of warp

9. Wrong end color:

It is produced in woven fabric due to the wrong drawing of colored yarn.

Wrong end color

10. Miss pick:

This kind of defect is produced in woven fabric when operator starts a stopped machine without picking the broken weft from the shade.

Miss pick

11. Double pick:

It is produced in woven fabric when the cutter don’t work properly.

Double picks

12. Weft bar:

When count of yarn varies from one cone to another cone then a bar of weft will be appeared in fabric after weaving.

Weft bar

13. Ball:

If the warp is too much hairy then the reed will create ball in warp yarn in between reed and heald shaft. If the ball is small enough to pass through the dent of reed then those will form the ball in fabric.

Ball

14. Hole:

A fabric imperfection in which one or several yarns are sufficiently damaged to create an opening.

Hole

15. Oil spot or stain:

Discoloration on a local area of a substrate that may be resistant to remove by laundering or dry cleaning. It occurs during spinning, weaving or finishing. It is also often seen in the woven fabric. It is also produced in woven fabric if too much oiling has done on the loom parts.

Oil-stain

16. Tails out:

This kind of fault is produced in woven fabric if the cutter doesn’t work properly.

Tails out

17. Temple mark:

If the placement of ring in the temple bar is wrong or the pressure of temple to the fabrics is too high then this type of fault is produced.

Temple mark

18. Reed mark:

In woven fabric, a crack between the groups of warp ends either continuous or at intervals. It’s may be caused by the wrong drawing-in of the warp or damage to the reed wires.

Reed mark

19. Slub:

If the yarn contains unexpected slub in it then those slub will be appeared in the fabric as a fault.

Slub

20. Thick and thin place:

Fabric defect in which fabric count varies more than a specified percentage from the intended count. If the thick or thin place is more than one inch (2.54cm) wide then it is considered as a major defect in fabric grading.

Thick place

A segment of yarn at least ¼ inch (0.6cm) long that is noticeably thicker than adjacent portions of yarn is called thick place. A segment of yarn at least 25% smaller in diameter than adjacent portions of yarn is called thin place.

Read More »

Types of Chemical Used in Garment Washing

Introduction:

Apparel washing is one of the important key point to the buyers for attracting the customers in their products. After washing the garments, its look like too much pretty, which attract the customers. In garments washing, a lot of chemicals used to complete the whole processes. Those chemicals have discussed in this article with their functions.

List of Chemicals Used in Laundry:

Various types of chemicals used in garments washing are mentioned in the following:

1.    Whitening agent / Optical Brightener,

2.    Wetting agent,

3.    Detergent silicon,

4.    Hygroscopic agent,

5.    Fixing agent,

6.    Softening agent,

7.    De foaming agent,

8.    Silicon,

9.    Rubbing fastness improvers,

10.  Sequestering agent,

11.  Meta by sulphite,

12.  Weight giving agent,

13.  Water proofing agent,

14.  Enzyme,

15.  Acid enzyme,

16.  Neutral enzyme,

17.  Stiffering agent,

18.  Bleaching agent [Ca (OC1) CL],

19.  Chlorine bleach,

20.  Calcium hypochlorite,

21.  Sodium hypochlorite [Na2S2O2],

22.  Hydrogen peroxide,

23.  Anti-back-stain / Ant staining agent,

24.  Caustic soda [NaOH],

25.  Potash,

26.  Soda ash [Na2CO3],

27.  Acetic acid [CH3-COOH],

28.  Lakage,

29.  Phosphoric acid,

30.  Hypo,

31.  Ant mildew agent,

32.  Bio-polishing

33.  Sodium bicarbonate [NaHCO3]

34.  Potassium permanganate [KMnO4]

35.  Cationic / nonionic flax softener

36.  Micro emulsion silicon

37.  Salt

38.  Hydrogen peroxide [H202]

39.  Stabilizer

40.  Resin.

Functions of Washing Chemical:---

Functions of each chemical have discussed in the below:

1. Whitening agent:

The chemicals which is used for more whitening the garments is called whitening agent. Basically we use this chemical in garments washing for white garments to achieve more whiteness like optical brightener, 4bk etc.

2. Wetting agent:

The agent which is used to increase the wet property in the garments is called wetting agent. We use this chemical in the washing bath to proper wet the garments so that washing chemicals can easily used and work properly. Example: lissapo.

3. Detergent silicon:

Detergents are that chemical which removes the stain from the garments during washing. There are many types of detergents such as acidic detergent and alkali detergent.

4. Hygroscopic agent:

The agent which can easily absorb water from the nature is called hygroscopic agent. When the environment is very weighty that time we use these types of agent to avoid the excessive moisture from the garments. Example: calcium chloride, amylo pectin etc.

5. Fixing agent:

The agent which is used for fixing the dyes with the fabric is called fixing agent. In case of garmentsdyeing we use this agent after completing dyeing.

6. Softening agent:

This types of chemicals is used in garments washing for softening the garments which is widely used in garments washing sector. Because hand feel is a great factor in garments washing. There are different types of softening chemicals used in in garments washing. Among those cat-ionic and non ionic softener is mostly used. In case of color garments we use cat-ionic softener and for white garments we use non ionic softener. Softeners are working inside the garments cellulose.

7. De foaming agent:

The agent which is used in garments washing for reducing foaming from the garments is called de-foaming agent. When excessive foam is produced at dyeing or washing bath then we use this chemical.

8. Silicon:

It is used for final finishing the garments. Silicon provides excellent smoothness; nice durability and good hand feel to the garments. Silicon is one kinds of metal but it has high lubricant properties.

9. Rubbing fastness improvers:

Rubbing fastness will increase after using these types of washing chemical.

10. Sequestering agent:

It is used in garments washing for processing the calcium and magnesium ions which dissolve in the water. These ions are creating obstacles in wet processing causing pin hole effect.

11. Meta by sulphite:

It is a neutralization agent which is used in garments washing for oxidizing the garments. After using potash and bleach in the garments, we used this agent to neutral those. It helps to achieve reddish tone in the garments.

12. Weight giving agent:

The chemical which increase the weight of the fabric is called weight giving agent. This types of agent attached with the garments which will not remove by normal washing or laundry.

13. Water proofing agent:

The chemical which is used in garments washing for protecting water absorbing is called water absorbing agent. Example: PVC.

14. Enzyme:

Enzymes are used as cleaning products such as cleaning and fabric care agent. Most of the enzymes break down soils and stains.

15. Acid enzyme:

Acid enzyme works at acidic medium that means when water at acidic condition (PH range 5-5.5) and comparatively at low temperature (45-50°C). We have to control this enzyme activity by checking PH of washing bath by adding acid or basic. In garments washing bath, we select the enzyme based on the garments shade. This enzyme is available in liquid form.

16. Neutral enzyme:

Neutral enzyme works at neutral condition that means when water at (PH 6.5-7) and comparatively at high temperature (55-60°C). Here also we have to control the enzyme activity by checking the PH of washing bath by adding acid or basic. These enzymes are available in powder form.

17. Stiffering agent:

This type of chemical is used in garments washing for stiff or hardness of garments. Example: resin, silicate and melamine.

18. Bleaching agent:

Bleaching agent is used in garments washing for reducing color from the garments. It has various using at others industries also. Based on construction, bleach is two types, chlorine and non chlorine beach.

19. Chlorine bleach:

Chlorine bleach contains chlorine at different percentage. Its activity depends on the chlorine percentage. Chlorine bleach are also two types i.e. sodium hypochlorite and calcium hypochlorite.

20. Calcium hypochlorite:

Calcium chloride is one kinds of chlorine bleach. The basic difference between sodium hypochlorite and calcium hypochlorite is that sodium hypochlorite is liquid and calcium hypochlorite is powder. Powder form is easy to handle and transport. It is widely used washing chemical for water treatment. The chemical is greater availability and stability than sodium hypochlorite.

21. Sodium hypochlorite:

Its chemical formula is NaOCl. I is produced by the reaction of sodium hydroxide and chlorine gas.

22. Hydrogen peroxide:

It is widely used in garments washing. It is good oxidizer and used as bleaching and cleaning agent. Sometimes it is used as a neutralizing agent. It is also high flammability.

23. Anti-back-stain:

In garments washing, anti-back-stain helps to protect back staining from water. In the bulk wash we have to use different chemicals and for the affect of chemicals color is washed out from the garments. Those colors may again back to the garments specially at pocket area. To protect those colors anti back satin is used.

24. Caustic:

It is a strong alkali substance, also a cleaning agent. In garments washing bath, we have to use this for removing color and cleaning. After using this chemical PH value will increase. It is also used as de-sizing agent.

25. Potash:

Potash is a strong oxidizer. Mainly wee used this chemical in garments washing to reduce the color from the sitting and local area that area previously scrapped. Its chemical name is potassium per manganate. Its color is reddish. We used this chemical in garments washing by mixing with the water and making a solution. After making solution then spray on the garments.

26. Soda:

It is also an alkali type substance which is used to remove color. Its PH also higher. We used this chemical for de-sizing, cleaning and scouring agent. Both caustic and soda is same but soda is used for achieving reddish tone and caustic is used for blue tone.

27. Acetic acid:

It is one kinds of acid which has various uses at garments washing plant. We used this chemical to control PH and cleaning purpose.

28. Lakage:

It is one kinds of enzyme which is used in garments washing for achieving gray cast color. It is in powder form. It is special types of enzyme. When the garments showing too much blue but need reddish or gray tone that time we used lakage enzyme.

29. Phosphoric acid:

It is one kinds of acid which is specially used for active the oxidizer. It is used in the mixture of potash. If we add phosphoric acid in the potash solution then potash will be more active.

30. Hypo:

It is a strong neutralizing agent. After using any oxidizer we used this chemical to neutralize the garments. It is used for achieving blue tone in the garments.

31. Ant mildew agent:

The chemical which protect the garments from mold and mildew is called anti mildew agent. Example: Zinc chloride.

32. Biopolishing:

It is one kinds of acid enzyme. But there is little different from acid enzyme. In biopolishing, there was buffer solution but acid enzyme no buffer solution. In case of buffer solution, PH remains same as earlier. This types of chemical is used in garments washing for removing brush for its special action. After using biopolishing, garments achieved more softness.

Read More »