Prime School BD (PSBD24) is popular blog site about technology, merchandising, textile & accounting rules in Bangladesh. Also the post that are publishing about Accounting tutorial, Textile, RMG, Merchandising, Knit Merchandising, Woven Merchandising, Apparel Merchandising, Garments, Dyeing, Spinning, Washing, Buying House, else many things with tips & tricks.

Aowsaf FM

Prime School BD (PSBD24) is popular blog site about technology, merchandising, textile & accounting rules in Bangladesh. Also the post that are publishing about Accounting tutorial, Textile, RMG, Merchandising, Knit Merchandising, Woven Merchandising, Apparel Merchandising, Garments, Dyeing, Spinning, Washing, Buying House, else many things with tips & tricks. বদিউজ্জামান ( রুবেল )
Blogger Tips and TricksLatest Tips And TricksBlogger Tricks

ডাইং এর পর সেড ওকে করার কিছু ফর্মুলা

ডাইং এর সেড ওকে করার কিছু প্রচলিত বুদ্ধি :

ডাইং কাজে ক্ষত্রে একটি প্রচলিত কথা আছে যে "ডাইং  রং পানির খেলা,  কোন দিকে যে তা জাবে তা বুঝা মুশকিল "
" চাঁদের দেশে ডাইং করলেও ব্যাচ টু ব্যাচ সেড ভেরিয়েশন হবেই "
সমস্যা থাকবেই তা সাধারনত রি ডাইং করে মেলানো হয়,  কিন্তু রিডাইং অনেক সময় সাপেক্ষ আর কস্টলি।  তাই ফেক্টরিতে কিছু শর্ট কাট উপায় আছে সেড মিলানোর জন্য।

আসুন জেনে কিছু সেড ওকে করার উপায় এবং বেসিক  :

১. নীট ফেব্রিক কে ডিস্পার্স ডাই দিয়ে স্টেনটারে টপিং করে সেড কিছু টা ওকে করা যায়। এতে হাল্কা টোন আসে, কালার কে ডিপ করা যায় না। আর ডিস্পার্স ডাইজ এর একটি সুবিধা আছে যে এটি কটন কাপড় এ ফিক্স হয় না আর কালার আন ইভেন হয় না।  বেশি সমস্যা হলে ওয়াস করলে কালার উঠে যায়।  এই বুদ্ধি ওই সকল সেড এর ক্ষতে প্রযোজ্য যা গার্মেন্টস ওয়াস হবে না বা বায়ার হাল্কা রেডিশ,  ইয়োলিশ,  ব্লুইশ চেয়েছে তাদের ক্ষত্রে। এটি দেয়া হয় স্টেননটার এর সফেনার এর সাথে।

২. ধরুন নীট কাপড় এর সেড ওকে ইয়োলো কম আছে কি করা যায় এই অবস্থায়।  আপনাকে অবশ্যাই বেশি হিটে কাপড় ফিনিশিং করতে হবে।  হিট দিলে কাপড় ইয়োলো এমনি বেড়ে যায়।


৩. কাপড় রেডিশ করতে হবে !!
কম্পেক্টর বা ড্রায়ার এর ভেতরে কাপড় কে স্টিম দিয়ে ফিনিশিং করুন দেখবেন সেড রেডার হয়ে গেছে।

৪.  ট্রাম্বেল করলে সেড ইয়োলিশ আর ডার্কার হয়। প্রায় ১০% ডিপ হয় ট্রাম্বেল এর পর।

৫. নীট কাপড় এর সেড ডিপ করার জন্য কালার ডিপেনিং এজেন্ট ব্যাবহার করে ১০-১৫% ডিপ করা যায়,  এট করতে হয় স্টেনটারে।

৬. নীট কাপড় ইয়োলো সফেনার আর ব্লু সফেনারে ফিনিশ করে কাপড় এর ভেতরে ইয়োলো ব্লু আপ করা যায়।

৭. ডাইং শেষে মেশিন এর ভেতরে  ওয়াস করার পর নীট কাপড় যদি লাইট হয়ে যায় তবে তার ভেতরে কালার এডিশন দিতে হয় মাঝে মাঝে ডাইজ সফেনারে গুলিয়ে এই এডিশন দেয়া হয়। তবে রিয়েক্টিভ ডাইজ বেশি পরিমান হলে এডিশন দেয়া যাবে না দিলে স্পট পড়তে পারে।

৮. কম্পেক্টর মেশিন এর ভেতরে ব্লাংকেট এর প্রেশার বাড়িয়ে স্টিম ফুল করে দিলে সেড লাইট হয়ে যায়।




৯. ওভেন কাপড় এর ক্ষত্রে কাপড় এর ভেতরে ইয়োলো আছে তা কমাতে স্টেনটারে ব্রাইটেনার দিয়ে কাপড় ফিনিশিং করলে কাপড় এর ভেতরে ইয়োলো কমে যায়।

১০. কাপড় এর ভেতরে রেড আপ থাকলে ১০ গ্রাম পার লিটার হারে ইউরিয়া  দিয়ে ফিনিশিং করলে কাপড় এর রেডিশনেস কমে যাবে। এটি করতে হবে স্টেনটারে।

১১. ওভেন কাপড় এর রেড ঢাকার জন্য টার্কিস কালার দিয়ে একে টপিং করতে হবে। টার্কিশ আর লেমন ইয়োলো দিয়ে টপিং করলে কাপড় এর রেডিশ ভাব কমে যাবে।  এটি পিগমেন্ট টপিং করতে হবে স্টেনটারে।

১২. কাপড় কস্টিক দিয়ে ওয়াস করলে রেডিশ হয় সোডা দিয়ে ওয়াস করলে কাপড় ইয়োলিশ হয়।

১৩. ওভেন কাপড় ডাইং ওয়াস এর পর কাপড় এর সেড যদি লাইট হয়ে যায় তখন কম সময়ের এর ভেতরে সেড ঠিক করার উপয় হলো একে স্টেনটারে পিগমেন্ট কালার দিয়ে টপিং করে দেয়া। এতে সেড এর কোন সমস্যা হয় না।  তবে গার্মেন্টস ওয়াস থাকলে পিগমেন্ট দিয়ে টপিং করা যাবে না।  গার্মেন্টস ওয়াস এ এসিড দেয়া হয় যা দিলে পিগমেন্ট এর আবরণ উঠে যাবে আর সেড নস্ট হয়ে যাবে।





১৪. ওভেন কাপড় যদি ওয়াস এর পর ১৫-২০% লাইট হয়ে যায়,  তা পিগমেন্ট এ কাভার করতে পারে না।  কারন এতে প্রচুর পিগমেন্ট দরকার হয় বেশি পিগমেন্ট দিলে কাপড় এর ফেস বেক সমস্যা হয় মানে কাপড় এর ফেস আর  বেক সাইড এর সেড মিলে না।  এ ক্ষত্রে আমরা তাকে আবার রিডাইং করি।

১৫. অফ সেড ( যে সেডগুলির সাথে মাস্টার সেড বা টার্গেট সেড এর সাথে মিল নাই)  গুলি কে ভালো করে হট ওয়াস করে পার্শিয়াল স্ট্রিপ করে তার উপরে কালার দিয়ে জিগারে সেড কারেকশন করি।





১৬. স্টেনটারে কাপড় ফিনিশিং এর সময় সফেনারে যদি ওয়েটিং এজেন্ট দেন দেখবেন কাপড় ব্লুইশ এর দিকে যাবে।

১৭. ওভেন ডাইং এর পর কন্টিনিউয়াস ওয়াস মিশিনে মেশিন এর রানিং স্পিড কমিয়ে বাড়িয়ে সেড কিছুটা ভালো কারা যায়
যেমন : মেশিন স্পিড বেশি হলে কাপড় দ্রুত যাবে সেড ডার্ক হবে,  আর কাপড় যদি আস্তে ওয়াস করলে কাপড় লাইট হয়ে যাবে,  এখন প্রয়োজনে বাড়িয়ে কমিয়ে সেড ঠিক করা যায়।

১৮. কাপড় ডার্কার হয়ে গেলে কস্টিক দিয়ে রি ওয়াস করুন কাপড় লাইট হবে রেডিশ হবে।  আর সোডা দিয়ে ওয়াস করলে লাইট আর ইয়োলিশ হবে,  সেড এর প্রয়োজনীয়তা বুঝে ক্যামিকেল ঠিক করতে হবে। 

১৯. হোয়াইট কাপড় এর হোয়াইটনেস ব্রাইটনেস বাড়ানোর জন্য স্টেনটারে Blue R Spl ডাই দিয়ে রিয়েক্টিভ টপিং করলে সেড এর ব্রাইটনেস বাড়বে ইয়োলো ডাউন হবে ব্লুইশ হবে টোন।  রেসিপি ১০০ লিটারে অনুমানিক ১ গ্রাম করে ফিনিশিং করতে হবে।

২০. কম্পেক্টর এর সেড এর টোন চেইঞ্জ করার নিয়ম :

১. সেড রেডিশ করতে টেম্পারেচার বাড়াতে হবে স্টিম কমাতে হবে।

২.  সেড ইয়োলিশ করতে টেম্পারেচার বাড়াতে হবে রবং বিনা স্টিমে কাপড় চালাতে হবে ।

৩. সেড ব্লুয়িশ  করতে টেম্পারেচার কমাতে হবে স্টিম বাড়াতে  হবে।

২১. হোয়াইট কাপড় এর ব্রাইটনেস বাড়াতে নন আয়নিক সফেনার বা হোয়াইট সফেনার ব্যাবহার করুন।

২২. সেডে ইয়োলো কমাতে এবং সফট করতে হোয়াইট সফেনার ব্যাবহার করতে পারেন।

২৩. হোয়াইট কাপড় এর হওয়াইনেস বাড়াতে ব্রিলয়েন্ট ব্লু  R Spl বা রয়েল ব্লু দিয়ে টপিং করতে পারেন, ১০০ লিটারে ১ গ্রাম রিয়েক্টিভ ডাই ব্যাবহার করতে হবে।
লেখক : মাজেদুল হাসান শিশির
ডাইং ইঞ্জিনিয়ার

Read More »

বায়ারদের টেস্ট রিকোয়ারমেন্ট

বায়ারদের টেক্সটাইল এবং গার্মেন্টস এর কিছু টেস্ট  রিকোয়ারমেন্ট  

১. ফেব্রিক ওয়েট : Fabrics Weight
Standard : 
ASTM 3766
BS EN 12127 (1998 )
Tolarance : +/- 5%
এটি GSM টেস্ট  এর জন্য ফেব্রিক ওয়েট এর টলারেন্স বায়ার যা দিবে তার চেয়ে হয় + 5 অথবা - 5 হতে হবে এর বেশি বা কম হওয়া যাবে না।

২. কম্পোজিশন : Composition
Standard : 
ISO 1833
AATCC 20A
EU 1007
Tolarance : 
100% Solid - No tolarance 
Blended - +/- 3%
এখানে যে কোনো নন ব্লেন্ড ফেব্রিক এর জন্য অন্য ফাইবার এর উপস্থিতি ০% টলারেন্স বলে গন্য হবে,  আর তা থাকলে কন্টামিনেশন বলে গন্য হবে। আর ব্লেন্ডেড হলে ৩%+ হতে পারে আবার ৩%- হতে পারে যেমন ৮০/২০ কটন পলিস্টার ব্লেন্ড হলে পলিস্টার ২৩ বা ১৭ হতে পারে এতে ফেব্রিক এর উপর খারাপ প্রভাব পড়বে না।

৩. ফেব্রিক PH ভ্যালু :
Standard : 
ISO 3071
AATCC 81
Tolarance :
PH 4.0-7.0 
ফেব্রিক এর PH এর থাকতে হবে এসিডিক টু নিউট্রাল

৪. স্পাইরিলিটি / টুইস্টিং :
টলারেন্স ৫%

৫. ব্লাস্টিং স্ট্রেনথ : Hydrolic Blasting
ব্লাস্টিং স্ট্রেনথ বলতে বোঝায় বাতাসের কি পরিমান চাপে কাপড় ফাটে
Method :
ISO 13938-2-1999
Tolarance :
250 KPA ( Dia 30 mm )

৬. ইয়ার্ন কাউন্ট
এই টেস্টে সুতার লিনিয়ার ডেনসিটি টেস্ট করা হয়।
Method :DIN 53830,ISO 2060
Tolarance :
-1Count (+ Not Acceptable)

৭. ইয়ার্ন টুইস্ট টেস্ট :
Method : ISO 2061
Tolarance : +/-1

৮. পিলিং রেজিস্টেন্স টেস্ট :
Method: DIN/BSEN ISO 12945-1/8581
3 For Blended
4 For Genarel Fabrics
Tolarance :

৯.  কালার ফাস্টনেস : To Wash
মেথড: BS EN ISO 105, C06, A2S, B2S C2S
Requirement :
Color Change : 4
Color Staining :3/4
Cross Staining :4.5

১০. কালার ফাস্টনেস : To  Sea Water
মেথড: BS EN ISO 105 E 01
Requirement :
Color Change : 4
Color Staining :3/4
Cross Staining :4.5

১১. কালার ফাস্টনেস : To Water
মেথড: BS EN ISO 105 E 01
Requirement :
Color Change : 4
Color Staining :3/4
Cross Staining :4.5

১২. কালার ফাস্টনেস : Clorinated Water
মেথড: BS EN ISO 105 E 01
Requirement :
Color Change : 4
Color Staining :3/4
Cross Staining :4.5

১৩. কালার ফাস্টনেস : To Praspiratipn
মেথড: BS EN ISO 105 E4, AATCC-16
Requirement :
Color Change : 4
Color Staining :3/4
Cross Staining :4.5

১৪. কালার ফাস্টনেস :To SALIVA
মেথড: GBT 188886
Requirement :
Color Change : 4
Color Staining :4

১৫. কালার ফাস্টনেস : Saliva & Presperation
মেথড: DIN 53160
Requirement :
Color Change : 4
Color Staining :4





১৬. কালার ফাস্টনেস :  To Rubbing
মেথড: BS EN ISO 105 X12
Requirement :
Dry : 4
Wet:3
Wet:3/4 Dark Color
Wet:2 S Dk

১৭. কালার ফাস্টনেস : To Light
মেথড:  BS EN ISO 105 B02
Requirement :
shade Change : 4
(3/4 allowed for light and white color)

১৮. কালার ফাস্টনেস : To light & Praspiratipn
মেথড: BS EN ISO 105 B07
Requirement :
Shade Change : 4
Acid- 3/4
Alkali-4

১৮. কালার ফাস্টনেস : To Phonolic yellowing
মেথড: ISO 105 X18
Requirement :
Shade Change : 4

১৯. ডাইমেনশনাল স্টেবিলিটি বা স্রিংকেজ : To Wash
Condition : Flat Dry
মেথড :
BS EN ISO 6330:2012
BS EN ISO 5077:2008
BS EN ISO 3759:2018
AATCC  150: 1995

Buyer Requirement :

SJ/HJ
Solid:+/-5%
Lycra:+/-6%

Rib:
solid L+/-6% Width -7%
Lycra L+/-7% Width -7%

Interlock
solid L+/-6% Width -7%
Lycra L+/-7% Width -7%
Fleece
Solid +/-5%
Lycra -6/+2

PK
Solid:+/-6%
Lycra:+/-6%

Viscose
Solid:+/-7%
Lycra:+/-8%

other
Solid:+/-5%
Lycra:+/-5%

২০. CMC বা কালার ডিফারেন্স
Required value :
DE (0 - o.75)


Read More »

এক কথায় টেক্সটাইল ক্যামিকেল গুলির নাম এবং ব্যাবহার জেনে নিন

এক কথায় উত্তর ডাইং ফিনিশিং এ ব্যাবহার করা ক্যামিকেল এর নাম এবং ব্যাবহার জেনে নিন  :

১. সোডা  : 
কালার ফিক্সং  করে কোভেলেন্ট বন্ড তৈরি করে & তাছাড়া PH কন্ট্রোল , ফেব্রিকের এবজরবেন্সি বাড়ানোর জন্য  ব্যবহার করা  হয়।

২.পার-অক্সাইড :
ফেব্রিকের মধ্যে থাকা ন্যাচারাল গ্রে কালার রিমুভ করতে ব্যবহার করা হয় ।

৩.স্টেবিলাইজার :
পার-অক্সাডের রিয়েকশন স্টেবল করার জন্য ব্যবহার করা হয়। এটি ব্যাবহার না করললে পার অক্সাইড খুব দ্রুত ভেংগে পার হাইড্রো অক্সিল আয়ন গুলি শেষ করে ফেলবে যা ব্লিচিং এর জন্য দায়ী। 

৪.ডিটারজেন্ট :
ওয়েটিং অথবা ক্লিনিং এজেন্ট হিসাবে ব্যবহার করা হয়।

৫.এন্টিক্রিজিং এজেন্ট:
নিটিং এর পর & ওয়েট প্রসেসিং এর সময়  ফেব্রিকে ভাজ অথবা ক্রিজ পরে ফলে সেড আন-ইভেন আসতে পারে  ডাইং এর সময়। তাই তা দুর করতে এক ধরনের ক্রিজ রিমুভার ব্যবহার করা হয় যেন ক্রিজ না পরে। এটি লুব্রিকেশন টাইপ এর ক্যামিকেল।

৬.সিকুস্টারিং এজেন্ট:
পানির মধ্যে থাকা মেটাল আয়ন,  হার্ডনেস রিমুভ করতে  & পানিকে সফট করতে ব্যবহার করা হয় ।

৭.ওয়েটিং এজেন্ট :
সারফেস টেনশন দুর করে ফেব্রিকের ভিজানোর ক্ষমতা বাড়ানোর জন্য ব্যবহাত করা হয়। এটি ওয়েটিং প্রপার্টি ইম্প্রুভ করে।

৮. রিডাকশন এজেন্ট:
ফেব্রিকের সারফেসে লেগে থাকা এক্সট্রা ডাইস দুর করার জন্য ব্যবহার করা হয় ।

৯.সোপিং এজেন্ট:
অতিরিক্ত কালার দুর করার জন্য ফেব্রিক ওয়াস করার সময় ব্যবহার করা হয়।এটি লিকুইড সোপ।
১০.এনজাইম :
ফেব্রিকের হেয়ারিনেস দুর করতে  সফট  করতে ব্যবহার করা হয়। এনজাইম পিলিং দুর করে।

১১.এন্টিফোমিং এজেন্ট:
ডাই বাথে যেন ফোম ক্রিয়েট না হয়  তা দুর করতে ব্যবহার করা হয় । লিকারে যেনো ফোম না হয় এর জন্য এই ক্যামিকেল ব্যাবহার হয়।

১২.সফটনার :
ফেব্রিকের সারফেস লাসচার বাড়াতে এবং ফেব্রিক  সফট করতে সাধারনত এটি ব্যাবহার  করা হয়। এটি ফেব্রিক এর হেন্ডফিল এবং সুইয়িবিলিটি  বাড়ায়।

১৩.হইড্রোজ :
ফেব্রিকের গা থেকে কালার তুলতে ব্যবাহার করা স্ট্রিপিং এর সময়। একে রিডিউসিং এজেন্ট বলে।

১৪.লেভেলিং এজেন্ট: 
ফেব্রিকের মধ্যে সম-ভাবে ডাইস কেমিক্যাল সমানভাবে যেন ডিস্ট্রিবিউশন হয় তার জন্য ব্যবহার করা হয়। একে ডাই রিটেন্ডারিং এজেন্ট বলে।

১৫.লবন:
ইলেকট্রো লাইট অর্থাৎ ফেব্রিকের সারফেসে , ডাই-বাথ থেকে ডাইজ আনতে হেল্প  করে । চার্জ নিউট্রাল করে।

১৬.ফিক্সিং এজেন্ট:
কালার ফিক্স করার জন্য ব্যবহার করা হয়।

১৭.O.B.A:
অপটিক্যাল ব্রাইটেনার ফেব্রিকের ব্রাইটনেস, হোয়াইটনেস  বাড়াতে ব্যবহার করা হয়।


১৮.হাইড্রোজ রিমুভার:
হাইড্রোসের কর্মক্ষতা দুর্বল করতে & দুর করতে ব্যবহার করা হয় ।

১৯.এসিটিক এসিড:
ফেব্রিককে নিউট্রাল করতে,  বেসিক কন্ডিশন দুর করতে & PH কন্ট্রোল করতে ব্যবহার করা হয়। এটি টেক্সটাইল এ সর্বাধিক ব্যাবহৃত এসিড

২০.ডিস্পারসিং এজেন্ট:
পলিএস্টার ফেব্রিকে ডাইজ যেন সমভাবে প্রবেশ করে তার জন্য ব্যবহার করা হয় । এটি পলিস্টার এর লেভেলিং ও বলা যায়।

২১.সোডিয়াম এসিটেট:
পলিস্টার  ডাইং এর সময় PH যেন স্টেবল অথবা কন্ট্রোল থাকে তার জন্য ব্যবহার করা হয়। একে বাফারিং এজেন্ট ও বলে।

২২.অয়েল রিমুভার:
ফেব্রিকের গায়ে থাকা অয়েল মার্ক দুর করার জন্য ব্যবহার করা হয়।

২৩.লুবরিকেন্ট:
টেক্সটাইল ম্যাটেরিয়াল এর ভেতরের স্টেটিক ইলেক্ট্রিসিটি দুর করার জন্য  লুবরিকেন্ট ব্যবহার করা হয়।


২৪.প্রোটনিক ক্যামিকেল :
ফেব্রিকের লাইন মার্ক দুর করতে ব্যবহার করা হয়।

২৫.বায়ো-স্কাওরিং ক্যামিকেল :
মাল্টিপারপাস ট্রেটমেন্ট এর উদ্দেশে ব্যবহার করা হয় বিশেষ করে স্কাওরিং, ব্লিচিং, এনজাইম একসাথে।

২৬ এপ্রিটন:
এটি ক্যালসিয়াম অক্সাইড জাতীয় ক্যামিকেল, এটি কাপড় কে হার্ড করে।

২৭ PVA গাম:
পলি ভইনাইল এলকোহল এটি একটি পলিমার , এটি ফেব্রিক কে হার্ড করে।

২৮. এলজিনেট গাম :
এটি ন্যাচারাল গাম, যা লিকার সলিউশন এর ভিসকোসিটি বাড়াতে সাহায্য করে।

Read More »

M/c Dia থেকে Finish dia বের করার ফর্মুলা।

M/c Dia থেকে Finish dia বের করার ফর্মুলা।
M/c Dia থেকে Finish dia বের করার ফর্মুলা। কালেকশনে রাখুন কাজে লাগবে

M/c dia x K = F/Dia (open)

1. For 160gsm, gauge 24, m/c dia 30-44 then k is 2.145 & m/c dia 22-28 then k is 2.08

2.  For 180gsm, gauge 24, m/c dia 30-44 then k is 2.16 & m/c dia 22-28 then k is 2.08

3.  For 140gsm, gauge 24, m/c dia 24-44 then k is 2.05

Read More »

গার্মেন্টস এর অফিসিয়াল লেভেলের পদবী সমূহ এবং এর কাজ জেনে নিন

গার্মেন্টস এর অফিসিয়াল লেভেলের পদবী সমূহ:

ম্যনেজম্যন্ট সেকশনঃ

চেয়ারম্যনঃ
ইনি নিজে কোম্পানীর মালিক হতে পারে আবার ক্ষেত্র বিশেষে শুধু ইনেভেস্টর ও হতে পারে, সেটা নির্ভর করে সেই কোম্পানীর পলিসির ওপর।

ম্যনেজিং ডিরেক্টরঃ
ইনি নিজে কোম্পানীর মালিক হতে পারে আবার ক্ষেত্র বিশেষে নিয়োগ প্রাপ্তও হতে পারে, সেটা নির্ভর করে সেই কোম্পানীর পলিসির ওপর । ইনি সরাসরি নিজে মার্কেটিং করে থাকে দেশ বিদেশ ঘুরে এবং কোম্পানীর ফাইনান্স আয় ব্যয় সমস্ত কিছু তদারকি করে থাকে।

ডিরেক্টরঃ
ইনি সাধারণত নিয়োগ প্রাপ্তও হয়ে থাকে এবং বেতন ভুক্ত হয়ে থাকে। প্রতিষ্ঠান ভেদে এই পদবীর কর্মকর্তাদের বেতন ( দুই লক্ষ থেকে – পাঁচ লক্ষ টাকা ও হতে পারে ) তবে বিশেষ ক্ষেত্রে এই শ্রেনীর কর্মকর্তাগন কোম্পানীর মোট আয়ের একটা পারসেন্টেজ ও পেয়ে থাকেন।বড় বড় গ্রুপ অব কোম্পানীতে একসাথে ৩-৪ জন ও ডিরেক্টর থাকে। এই পোস্ট অর্জন করতে হলে আপনাকে ক্ষেত্র ভেদে ২০-২৫ বছরের গার্মেন্টস এর ওপর অভিজ্ঞতা থাকতে হবে। প্রোডাকশন এবং মার্কেটিং লেভেলে অত্যন্ত দক্ষ হতে হবে। মূলত এই পোস্টের কর্মকর্তাগন নিজেরা দেশ বিদেশ ঘুরে বায়ারের সাথে মিটিং করে গারমেন্টেস এ অর্ডার আনতে সাহায্য করে, তবে কোম্পানী ভেদে চেয়ারম্যন এবং ম্যনেজিং ডিরেক্টর ও এই কাজ করে থাকে।

মারচেন্ডাইজিং / মার্কেটিং সেকশনঃ

মারচেন্ডাইজিং/মার্কেটিং ম্যনেজার / জি এমঃ
এই ডিপার্টমেন্টের প্রধান ব্যক্তি হলেন এই পদবী ধারী ব্যক্তি। ম্যনেজম্যন্টের কাছে প্রোডাকশান/শিপমেন্ট নিয়ে সমস্ত জবাবদিহিতা এই ব্যক্তির করতে হয়। কেন প্রোডাকশান অন টাইমে হল না, কেন শিপমেন্ট অন টাইমে হল না এই সকল জবাবদিহিতা এই ব্যক্তির করতে হয়।
ইনার অধনস্ত পোস্ট ধারীরা হল –
• সহকারী মারচেন্ডাইজিং/মার্কেটিং ম্যনেজার।
• সিনিয়র মারচেন্ডাইজার।
• মারচেন্ডাইজার।
• সহকারী মারচেন্ডাইজার।
• ট্রেইনি মারচেন্ডাইজার।
মারচেন্ডাইজিং/মার্কেটিং ম্যনেজার/জি এম এর কাজ এবং সুবিধা সমূহঃ
মূলত এই পোস্টের পদাধিকারী বাইরে মার্কেটিং করার চেয়ে ম্যনেজম্যন্ট লেভেল থেকে মার্কেটিং করে আনা অর্ডার / ডেভোলপমেন্ট গুলো সঠিক সময়ে প্রস্তুত করা ইনার মুল দায়িত্ব, আর সেই কাজ গুলো সুন্দর ভাবে শেষ করার জন্য তাকে কোম্পানী ভেদে উল্লেখিত পদবীর কর্মকর্তাদেরকে দেয়া হয়। এই পোস্টের পদাধিকারী প্রতিষ্ঠানের অবস্থা ভেদে বেতন ( ৭০ হাজার থেকে ২ লক্ষ টাকা )পর্যন্ত হয়ে থাকে। কোম্পানী ভেদে এরা বিভিন্ন রকম সুযোগ সুবিধা পেয়ে থাকে, যেমন- অফিসিয়াল ট্রান্সপোর্ট, স্পেশাল বোনাস, বিভিন্ন দেশে বিজনেস ট্যুর ইত্যাদি। এই পোস্টে আসতে হলে খুব ভাল ইংরেজী জানতে হবে সাথে সাথে প্রচন্ড মেধা এবং ধৈর্য নিয়ে কাজ করার মন মানসিকতা থাকতে হবে। মার্কেটে নিজের পরিচিতি এবং কাজের দক্ষতা এই পদবীতে আসতে অনেক সহায়ক হয়ে থাকে। তার অধনস্ত সকল পোস্টের কর্মকর্তাগন তাকে মেনে চলা এবং তার কমান্ড শুনতে বাধ্য।

সহকারী মারচেন্ডাইজিং/মার্কেটিং ম্যনেজারঃ
খুব বেশী বড় কোম্পানী ছাড়া এই পোস্ট থাকে না তবে ম্যনেজারের কাজে সহায়তা করাই এই পদাধিকারী ব্যক্তির কাজ। বেতন ও ম্যনেজারের কাছাকাছিই থাকে খুব বেশী ডিফারেন্স থাকে না।

সিনিয়র মারচেন্ডাইজারঃ
একক ভাবে একটা অথবা দুইটা বায়ার নিজে ফলো আপ করে, এবং মারচেন্ডাইজার এবং সহকারী মারচেন্ডাইজারের মাধ্যমে কাজ গুলো করিয়ে নেয়াই এই পদাধীকারীর প্রধান কাজ। এছাড়া ও সকল প্রকার সুতা / কাপড় / এবং পোশাক তৈরিতে ব্যবহৃত বিভিন্ন এক্সোসরিজ কেনা এবং সঠিক সময়ে প্রোডাকশনের জন্য ফ্যক্টরীতে ইন হাউস করা এই ব্যক্তির কাজ। এই ধরনের পোস্টের ব্যক্তির বেতন কোম্পানী ভেদে ( ৫০ হাজার থেকে ১ লক্ষ) টাকা হয়ে থাকে।

মারচেন্ডাইজারঃ
এই পদবীধারীর কর্মকর্তা সিনিয়রের আদেশ নির্দেশ ফলো করে কাজ করে থাকে। আর এই ধরনের ব্যক্তির বেতন প্রতিষ্ঠান ভেদে ( ২৫ হাজার টাকা থেকে ৫০ হাজার টাকা ) হয়ে থাকে।

সহকারী মারচেন্ডাইজারঃ
এই পদবীধারীর কর্মকর্তা তার সিনিয়র মারচেন্ডাইজারের আদেশ নির্দেশ ফলো করে কাজ করে থাকে। আর এই ধরনের ব্যক্তির বেতন প্রতিষ্ঠান ভেদে ( ১০ হাজার টাকা থেকে ২০ হাজার টাকা ) হয়ে থাকে।

ট্রেইনি মারচেন্ডাইজারঃ
এই পদবীধারীর কর্মকর্তা সবচেয়ে বেশী পরিশ্রম করতে হয় তাকে উপরের ধাপে উঠার জন্য। সুতরাং সে তার সিনিয়র,মারচেন্ডাইজার এবং ম্যনেজার সবার আদেশ নির্দেশ ফলো করে কাজ করতে হয়। আর এই ধরনের ব্যক্তির বেতন প্রতিষ্ঠান ভেদে ( ৮ হাজার টাকা থেকে ১০ হাজার টাকা ) হয়ে থাকে।

কিভাবে মারচেন্ডাইজিং / মার্কেটিং সেকশন এ আপনি চাকুরী পেতে পারেনঃ
বিডি জবস ঘটলেই দেখতে পারবেন কি কি যোগ্যতা চাই উপরের এই পোস্ট গুলোর জন্য। তবে আপনাকে এই সেকশনে আসতে হলে প্রথমত আপনি যদি টেক্সটাইল এর উপর লেখা পড়া করে থাকেন তাহলে তাদের জব রিকোয়ারমেন্ট এর সাথে মিলে যাবে, সাথে সাথে আপনাকে কম্পিউটার চালনা বিশেষ করে, অফিস এপ্লিকশান পোগ্রাম, এবং মেইল করস্পন্ডিং এ দক্ষ হতে হবে সুতরাং যারা এই ট্রেকে আসতে চান তারা এখন থেকেই মেইল চালানো ভাল ভাবে শিখে ফেলেন সাথে সাথে ইংরেজী ভাষার ওপর ও দক্ষতা প্রয়োজন, ভাল যে কোন প্রতিষ্ঠানে আপনাকে ইন্টারভিউর জন্য ইংরেজী জানতেই হবে নতুবা প্রথমেই আপনি বাদ। আর মামা চাচা থাকলে তো কথাই নাই যে কোন জায়গায় ঢুকে তারপর আস্তে আস্তে সময় যাবে আপনার অভিজ্ঞতার পাল্লা ও ভারী হবে এবং একসময় সবোচ্চ চুড়ায় উঠতে পারবেন।
Read More »

গার্মেন্টস টেক্সটাইল এর L/C সম্পর্কে কিছু তথ্য জেনে রাখুন

গার্মেন্টস টেক্সটাইল এর L/C সম্পর্কে কিছু তথ্য জেনে রাখুন

আমরা আগের পোষ্ট থেকে জেনেছি যে ব্যাবসা করতে গেলে বড় বড় লেনদেন গুলো L/C এর মাধ্যমে হয়। এটি অনেক বেশি নিরাপদ কিন্তু  আমরা কি জানি অনেক type এর L/C র মদ্ধে কোন L/C টা আমাদের জন্য বেশি উপকারী??? অথবা কোন L/C কে আমরা কিভাবে সঙ্গায়িত করব। নিম্নে খুব অল্পপরিসরে সহজ ভাষায় বর্ননা করা হল। যদি কারো details লাগে তবে massage দিয়েন।
 
Master L/C : এটি বায়র দিয়ে থাকে। মুলত বায়ার এর ব্যাংক আমাদের ব্যংককে নিশ্চয়তা দিয়ে থাকে।  এটি মুল L/C এবং সব Terms and condition লেখা থাকে। 
 
B2B L/C : এটি  master L/C র ছোট portion,  একটি মুলত আমাদের supplier দের জন্য আমরা খুলে থাকি। আমাদের কাছে এটি back to back L/C কিন্তু supplier er কাছে master L/C.
 
At sight L/C : এটি আমাদের জন্য সব চেয়ে ভাল এবং সুবিধা জনক L/C কারন আমরা মাল shipment করার পর documents জমা দিলেই টাকা পেয়ে যাব।
 
  Revocable L/C : বায়ার ইচ্ছা করলে যে কোন সময় কোন কিছু ask না করেই L/C terms and condition change করতে পরবে। এমন কি কিছু না জানিয়ে L/C বাতিলও করে দিতে পারবে। এটি supplier এর জন্য মোটেও ভাল না এবং অনেক বেশি risky
 
  Irrevocable L/C : L/C র কোন terms and condition change করতে হলে উভয় party র সম্মতি লাগবে।
Transferrable or Disible L/C : সম্পুন L/C অথবা কিছু পরিমান অন্য কাউকে বা কারো কাছে transfer করা।
Confirmed L/C :  দ্বিতীয় কোন party থেকে guaranty পাওয়া যে যদি 1st পার্টি টাকা দিতে অপরাগ হয় তবে অন্য পার্টি টাকা দিবে।
 
  Unconfirmed L/C : শুধুমাএ যে ব্যাংক open করে সেই guaranteed হয়। অন্য কোন ব্যাংক অথবা অন্য কেউ guarantor হয় না।
Red Clause L/C : রুলস এন্ড রেগুলেসনের বাইরে বায়ার অনেক রকম সুযোগ সুবিধা দেয়। সাধারনত relation ভাল হলেই এমন সুযোগ সুবিধা দিবে।
 
Deferred L/C : বায়ার মালামাল বিক্রি করে টাকা দিবে। defferd L/C ও risky কারন পরর্বতিতে বায়ার discount দিতে পারে।
Restricted : যেখানে negotiation bank এর ব্যাপারে specific করে বলা থাকে। আমরা চাইলেও অন্য কোন ব্যাংককে আমাদের advisory ব্যাংক হিসেবে ব্যাবহার করতে পারব না।
 
UN-Restricted : ব্যাংক choose এর ব্যাপারে কোন restriction নাই। যে কোন ব্যাংকের মাদ্ধমেই আমরা transaction করতে পারব।

Note:
At sight L/C টা মুলত L/C র একটা টার্মস। সিপমেন্ট করার পর  ইন ভয়েস,  প্যাকিংলিস্ট,  BL copy সহ অন্যান্য exported ডকুমেন্টস ব্যাংকে সাবমিট করার সাথেসাথে আমার advising ব্যাংক আমাকে payment দিয়ে দিবে। পরবর্তিতে আমার ব্যাংক বায়ারের ব্যাংকে ডকুমেন্টস পাঠাবে। ডকুমেন্টসে কোন problem না থাকলে ৫/৬ দিনের মদ্ধে টাকা আমাদের account এ জমা হবে।  যদি papers এ কোনো prob থাকে তবে payment রিলিজ হতে সময় লাগবে।  আমার ব্যাংক ১ সপ্তাহ আমাকে সময় দিবে যে সময়ে কোনো interest নিবে না কিন্তু এক সপ্তাহ cross করলে interest দিতে হবে।  তাই merchandiser দের উচিৎ যতখন টাকা একাউন্টে জমা না হবে ততখন বায়ার কে পুস করা। at sight L/C র ব্যবহার টা সবচেয়ে বেশি।
Read More »

নীট ফেব্রিক প্রডাকশন এর সুত্র সমুহ : গ্রে ওয়েট, কাউন্ট, কনভার্সশন, স্টিচ লেন্থ



নীটিং প্রডাকশন এর সুত্র সমগ্র
নিডেল নাম্বার বের করার সুত্র:
No of Needle = Mc Dia X Gauge X 3.14
গ্রে GSM বের করার সুত্র:
সিংগেল জার্সি / SJ
=590X1600/100
=Result / Yarn count
=G.GSM
RIB+SJ+SL+PK
=590X1900/100
=Result /Yarn Count
=Grey GSM
ফিনিশ GSM এর উপযুক্ত কাউন্ট বের করার সুত্র :
S/J = 4400/F.GSM
Rib = 6000/F.GSM
Interlock = 7000/F.GSM
Pique = 5225/F.GSM
Lacoste = 4995/F.GSM
কনভার্সেশন
কাউন্ট থেকে ডেনিয়ার কনভার্সেশন:
Denier = 5315/Cotton Count
ডেনিয়ার থেকে কাউন্ট কনভার্সেশন:
Count = 5315/Denier
ফেব্রিক স্টিচ লেন্থ বের করার সুত্র :
সিংগেল জার্সি / SJ:
=590X20/yarn Count
=Result /F.GSM
=S Length
রিব ফেব্রিক / Rib:
=590X25/yarn Count
=Result /F.GSM
=S Length
সিংগেল জার্সি / SJ:
=140/1.28
=G.GSM
5018.5 x 19 / Yarn Count
=Result / G.GSM
= Stich Length
হেভি সিংগেল জার্সি / HSJ:
=280/1.32
=G.GSM
9900X19 / Yarn Count
=Result / G.GSM
= Stich Length
সিংগেল লাকোস্ট / SL:
=240/1.33
=G.GSM
5650x 19 / Yarn Count
=Result / G.GSM
= Stich Length
ডাবল লাকোস্ট / DL:
=240/1.33
=G.GSM
5500 x 19 / Yarn Count
=Result / G.GSM
= Stich Length
লাইক্রা সিংগেল জার্সি / Ly SJ:
=220/1.25
=G.GSM
8800 x 19 / Yarn Count
=Result / G.GSM
= Stich Length (Ly SJ)
1X1 রিব / 1X1 Rib :
=220/1.40
=G.GSM
6100 x 19 / Yarn Count
=Result / G.GSM
= Stich Length ( 1X1 রিব )
2X1 রিব / 2X1 Rib :
=240/1.42
=G.GSM
7100 x 19 / Yarn Count
=Result / G.GSM
= Stich Length ( 2X1 রিব )
2X2 রিব / 2X2 Rib :
=220/1.30
=G.GSM
4600 x 19 / Yarn Count
=Result / G.GSM
= Stich Length ( 2X2 রিব )
ইন্টারলক / Interlock :
=220/1.33
=G.GSM
4900x 19 / Yarn Count
=Result / G.GSM
= Stich Length ( ইন্টারলক )
ফ্লাট রিব / Flat Rib :
=400/1.28
=G.GSM
6537 x 19 / Yarn Count
=Result / G.GSM
= Stich Length ( ফ্লাট রিব )
1x1 লাইক্রা রিব / 1X1 Lycra Rib :
=240/1.35
=G.GSM
8160x 19 / Yarn Count
=Result / G.GSM
= Stich Length (1x1 লাইক্রা রিব )



2X1 লাইক্রা রিব / 2X1 Lycra Rib :
=240/1.35
=G.GSM
10000 x 19 / Yarn Count
=Result / G.GSM
= Stich Length ( 2X1 লাইক্রা রিব )
ফ্লিচ টেরি / Fleece Terry :
=240/1.30
=G.GSM
6537 x 19 / Yarn Count
=Result / G.GSM
= Stich Length ( ফ্লিচ টেরি )

আরো জানাতে চাইলে ভিজিট করুন
www.textilelab.blogspot.com

Read More »

SiteMap

Popular Posts


Badiuzzaman ( Rubel )